অতীতে এই নদীকে আত্রেই নামে ডাকা হতো এবং মহাভারতে এটির উল্লেখ রয়েছে। করতোয়া নদীর সাথে এটির সংযোগ রয়েছে। এটির উৎপত্তি পশ্চিম বাংলায় এবং এটি বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আবার ভারতে প্রবেশ করেছে। এটি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ এবং বালুরঘাট ব্লকের মধ্যে দিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। দিনাজপুর জেলায় নদীটি গবুরা এবং কঙ্করা নামে দুটি নদীতে বিভক্ত হয়েছে।এটা বরেন্দ্র ভূমি অতিক্রম করে এবং চলন বিলের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়।নদীটি বার মাসই মাছ ধরার জন্য উপযোগী থাকে। যদিও বর্ষাকালে নদীটি প্রায়ই অনেক অঞ্চলে বন্যা ঘটিয়ে থাকে।
নদীটির সর্বমোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২৪০ মাইল (৩৯০ কি.মি)। এটির সর্বোচ্চ গভীরতা ৯৯ ফুট (৩০ মিটার)। আত্রাই নদীর কোল ঘেষে অবস্থিত সিংড়া উপজেলা। সিংড়া উপজেলার প্রবেশমুখেই এই নদী প্রবাহমান। এই নদীতে দুটি স্থায়ী মৎস্য অভয়াশ্রম আছে। আত্রাই নদী ও চলনবিলের কারনে সারা বছরই সিংড়া মাছের জন্য বিখ্যাত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস